অবান্তর প্রশ্ন যুগান্তর উত্তর
* দিন দিন মানুষের দাম কমে যাচ্ছে কেন?
ওবায়দুল হক মানিক, সংযুক্ত আরব আমিরাত।
‘চাল, ডাল, তেল’ এসবের দাম বেড়ে যাচ্ছে তো তাই ব্যালেন্স করার জন্য!
* চট্টগ্রাম বড় শহর। কিন্তু বড় গ্রাম নয় কেন?
মুহাম্মদ হাফিজুর রহমান, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম।
চট্টগ্রাম তাতেই এত বড় শহর! বড় গ্রাম হলে দেশে জায়গা হবে না তো তাই!
* মশা যদি রক্ত না খেত তবে কী খেয়ে বাঁচত?
ইমরান খান রাজ, দোহার, ঢাকা।
মশার কাছে লোক পাঠিয়েছি জিজ্ঞেস করতে! দয়া করে একটু অপেক্ষা করুন।
* নায়করাজ হয়, কিন্তু কবিরাজ হয় না কেন?
এনাম আনন্দ, হোমনা, কুমিল্লা।
একজনকে কবিরাজ ঘোষণা করা হলে অন্য কবিরা ক্ষেপে যাবেন তো তাই!
মহা অবান্তর প্রশ্ন
* ঘরে নতুন বউ। কীভাবে তার কাছ থেকে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি নেওয়া যাবে?
রেজওয়ানুল হক রতন, সরিষাবাড়ি, জামালপুর।
যখন বউয়ের হাতে ঝাড়– থাকবে না তখন একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন!
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
অবান্তর প্রশ্ন যুগান্তর উত্তর
* দিন দিন মানুষের দাম কমে যাচ্ছে কেন?
ওবায়দুল হক মানিক, সংযুক্ত আরব আমিরাত।
‘চাল, ডাল, তেল’ এসবের দাম বেড়ে যাচ্ছে তো তাই ব্যালেন্স করার জন্য!
* চট্টগ্রাম বড় শহর। কিন্তু বড় গ্রাম নয় কেন?
মুহাম্মদ হাফিজুর রহমান, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম।
চট্টগ্রাম তাতেই এত বড় শহর! বড় গ্রাম হলে দেশে জায়গা হবে না তো তাই!
* মশা যদি রক্ত না খেত তবে কী খেয়ে বাঁচত?
ইমরান খান রাজ, দোহার, ঢাকা।
মশার কাছে লোক পাঠিয়েছি জিজ্ঞেস করতে! দয়া করে একটু অপেক্ষা করুন।
* নায়করাজ হয়, কিন্তু কবিরাজ হয় না কেন?
এনাম আনন্দ, হোমনা, কুমিল্লা।
একজনকে কবিরাজ ঘোষণা করা হলে অন্য কবিরা ক্ষেপে যাবেন তো তাই!
মহা অবান্তর প্রশ্ন
* ঘরে নতুন বউ। কীভাবে তার কাছ থেকে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি নেওয়া যাবে?
রেজওয়ানুল হক রতন, সরিষাবাড়ি, জামালপুর।
যখন বউয়ের হাতে ঝাড়– থাকবে না তখন একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন!
যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও কৌতুক
মেয়েটি : বিয়ের পর আমাকে এখনকার মতো ভালোবাসবে?
ছেলেটি : কার বিয়ের পর? আমার না তোমার?
---
১ম বন্ধু : কী রে, মন দিয়ে এত কী লিখছিস?
২য় বন্ধু : সমাজ বদলের উপর একটা আর্টিকেল।
১ম বন্ধু : লেখালেখি করে যা বদল করার এখনই করে নে। বিয়ের পর আর পারবি না।
২য় বন্ধু : কেন, বিয়ের পর কী সমস্যা?
১ম বন্ধু : বিয়ের পর নিজের ইচ্ছায় একটা টিভি চ্যানেলও বদল করতে পারবি না আর সমাজ বদল!
---
স্ত্রী : চলে যাচ্ছি তোমার সংসার থেকে। আর জীবনেও ফিরব না।
স্বামী : এটা প্রতিজ্ঞা নাকি ভয় দেখানো?
স্ত্রী : তার মানে?
স্বামী : যা বললে, তা যদি সত্যি পালন কর, তবে এটা প্রতিজ্ঞা। আর যদি ফেরার সময় তোমার মাকে নিয়ে ফের, তাহলে সেটা ভয়ের ব্যাপারই বটে।
---
বিচারক : বিয়ে করেছিলেন কেন?
স্বামী : সুখের আশায়।
বিচারক : তাহলে ডিভোর্স চাইছেন কেন?
স্বামী : শান্তির আশায়!
---
১ম প্রতিবেশী : আগে তো ভাবির সঙ্গে চিৎকার, চেঁচামেচি, মারামারি লেগেই থাকত। ইদানীং টুঁশব্দও হয় না, কেমনে কী ভাই?
২য় প্রতিবেশী : ঝগড়ার শুরুতেই বউ মুখ, হাত, পা বেঁধে রাখে যে!
---
১ম বন্ধু : একটা ব্যাপার খেয়াল করেছিস? বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর অধিকাংশ জামাইরা তাদের শ্বশুর-শাশুড়িকে পছন্দ করে না।
২য় বন্ধু : হুম, এটা ঠিক।
১ম বন্ধু : কিন্তু তারা এটা ভাবে না, এই শ্বশুর-শাশুড়ি নিজ হাতে তাদের মেয়েকে তুলে দিয়েছে বলেই পেয়েছে।
২য় বন্ধু : এটা ভুলতে পারে না বলেই তো পছন্দ করে না!
---
স্ত্রী : আচ্ছা, আমরা তো একদিন মরবই, তাই না?
স্বামী : তা তো অবশ্যই।
স্ত্রী : একসঙ্গে হয়তো মরব না কিন্তু আবার তো দেখা হবে, তাই না?
স্বামী : কে বলল তোমাকে, মরার পর আমি নরকে যাব?
---
কর্তা : বাজারে সব কিছুর দাম বাড়তি, কী করি বলো তো?
গিন্নি : কতদিন ধরেই তো বলছি, নিজের দামটা বাড়াও।
---
১ম বন্ধু : তোর বউ কেমন হয়েছে রে?
২য় বন্ধু : পুরাই পরি। তোর বউয়ের কী খবর?
১ম বন্ধু : আমার বউ এখনো আমার সঙ্গে, ডানা মেলে উড়াল দেয়নি!
---
: বলেন তো দেখি, প্রথমবার স্কাই ডাইভিং করতে কী লাগে?
Ñ কী বললেন? প্যারাসুট লাগে? ধুর! কিচ্ছু লাগে না। ঝাপাইয়া পড়লেই হয়। প্যারাসুট লাগে দ্বিতীয়বার স্কাই ডাইভিং করার ইচ্ছা থাকলে!
: আচ্ছা এইবার বলেন তোÑবিয়ে করার সময় কী লাগে?
Ñ আরে ভাই, এত কী ভাবেন! ফরমেট তো আগেরটাই। কিচ্ছু লাগে না। শুধু চোখ বুইজা ঝাপাইয়া পড়লেই হয়।
---
১ম বন্ধু : এইমাত্র দেখে এলাম, চার-পাঁচজন লোক তোর শালাকে পেটাচ্ছে। তাড়াতাড়ি যা।
২য় বন্ধু : কেন, চার-পাঁচজন মিলেও সুবিধা করতে পারছে না?
---
পুলিশ : চোর এতগুলো ল্যাপটপ চুরি করে নিয়ে গেল, তুমি কই ছিলে?
নাইটগার্ড : আপনি আছেন ল্যাপটপ নিয়া। যদি আমারে নিয়া যাইত?
---
শিক্ষক : শোন, অর্থই সকল অনর্থের মূল।
ছাত্র : ঠিক বলেছেন স্যার। যাদের পকেটে টাকা থাকে না, তারা সবাই উঁচু গলায় এ কথাটাই বলে।
---
স্যার : সদা সত্য কথা বলিবে।
ছাত্র : বিয়ের পরে অন্য হিসাব, তাই না স্যার?
---
১ম বান্ধবী : মুখ গোমড়া করে বসে আছিস যে?
২য় বান্ধবী : যে ছেলেটাকে পছন্দ করি, সে আমাকে বিয়ে করতে পারবে না বলে দিয়েছে।
১ম বান্ধবী : বিয়ে করবে না মানে? ওর বাপ বিয়ে করবে। ফাজলামি নাকি?
২য় বান্ধবী : যাকে ভালোবাসি তার সৎ মা হওয়াটা কি ঠিক হবে?
---
বিচারক : ধরুন, আপনাকে এমন একটা ধাঁধা জিজ্ঞাসা করলাম, যার উত্তর আপনার জানা নেই। আপনাকে একটা সুযোগ দেওয়া হলো, ফোন করে জেনে নেওয়ার। কাকে ফোন করবেন আপনি?
প্রতিযোগী : আপনাকে!
---
ছেলেটি : আপনার মতো এত্ত সুন্দরী মেয়ে জীবনেও দেখিনি।
মেয়েটি : রাস্তায় সুন্দরী মেয়ে দেখলেই এমন বলেন?
ছেলেটি : না তো, আমার কাছে সবাই সমান, সবাইকে বলি।
---
ছেলেটি : তোমাকে পাওয়ার জন্য আমার দু’চোখ থেকে ঘুম চলে গেছে। প্রতিটা রাত কাটে নির্ঘুম। আমাকে বিয়ে করবে?
মেয়েটি : ভুলেও না।
ছেলেটি : কেন?
মেয়েটি : বিয়ে করলেই তো চলে যাওয়া সব ঘুম ফেরত আসবে। তখন তো কেবল ঘুমিয়েই কাটাবে।
---
প্রেমিক : কী ব্যাপার, এতক্ষণ ফোন ব্যস্ত ছিল কেন?
প্রেমিকা : আর বলো না, রং নাম্বার থেকে ফোন এসেছিল।
প্রেমিক : রং নাম্বার থেকে আসা ফোনে এতক্ষণ কথা বলা লাগে?
প্রেমিকা : রং নাম্বার থেকে আসা ফোনে আমি যে কথা বলি না, এটাই বোঝাচ্ছিলাম এতক্ষণ।
---
গাইড : কী, আমাদের দেশে ঘুরতে কেমন লাগছে?
টুরিস্ট : খুব ভালো লাগছে। কিন্তু একটা ব্যাপার ঠিক বুঝতে পারছি না। তোমাদের সেতুর রেলিংয়ে বাঁশ, ট্রেনের স্লিপারে বাঁশ, বিল্ডিংয়ের রডের জায়গায় বাঁশ, ব্যাপারটা কী? এটা কী তোমাদের দেশের ঐতিহ্য?
গাইড : ঠিক ধরেছ, সব জায়গায় বাঁশ দেয়াটা আমাদের ঐতিহ্য!
---
১ম প্রতিবাদী : কোনো ঘটনা ঘটলে পুরো জাতি সোচ্চার হয়ে যাই, আবার দুদিন গেলেই ভুলে যাই, এটা কোনো কালচার হলো?
২য় প্রতিবাদী : কেন হবে না? এটাই তো ফেসবুক কালচার!
যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
মলাট বৃত্তান্ত জোকস বিরতি
তিন অক্ষরের নাম তার মানুষ হাসিয়ে মারে, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে, তিতা বের করে ছাড়ে। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে দারুণ তারে কয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে, শুনেই লাগে ভয়! বলুন তো দেখি, জিনিসটা কী?
ঠিক ধরেছেন। জোকস-এর কথাই বলছি।
কোনো একটা কনটেন্টকে জোঁকের মতো চেপে ধরে তার কস বের করতে করতে জোস উপস্থাপনাই, আমার দৃষ্টিতে জোকস। বিশাল তার পরিধি। রিয়েল লাইফ জোকস, গুড নিউজ অ্যান্ড ব্যাড নিউজ জোকস, সায়েন্টিফিক জোকস, এনিমেল জোকস, ট্র্যাপ জোকস, পলিটিক্যাল জোকস থেকে ফ্লপ জোকস কী নেই জোকস রাজত্বে!
তো পাঠক, উদাহরণ দেওয়ার অজুহাতে তিন ধরনের তিনটা জোকস হয়ে যাক।
ক্রেতা : তোমার আম মিষ্টি হবে তো?
বিক্রেতা : স্যার, আপনার ডায়াবেটিস নাই তো? থাকলে না কেনাই ভালো!
আরেকটা শুনুন
পুলিশ : থানা থেকে বলছি। আপনার জন্য একটা গুড নিউজ, আরেকটা ব্যাড নিউজ আছে। কোনটা আগে শুনবেন?
জনৈক ব্যক্তি : গুড নিউজটাই আগে শুনি।
পুলিশ : বারো বছর আগে আপনার হারানো ছেলেকে আমরা খুঁজে পেয়েছি।
জনৈক ব্যক্তি : বলেন কী! এ তো দারুণ গুড নিউজ! ব্যাড নিউজটা কী?
পুলিশ : সে এখন ডাবল মার্ডারের আসামি টপ টেরর কাইল্যা বাবু!
এবং আরও একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন এক স্বৈরশাসক। হঠাৎ তার কাছে ফোন এলো চিড়িয়াখানা থেকে।
: হ্যালো, মি. প্রেসিডেন্ট, গত কয়েকদিনে মন্ত্রিসভায় কোনো পরিবর্তন এনেছেন কি?
না তো। কেন?
: আমাদের চিড়িয়াখানার একমাত্র গাধাটাকে পাওয়া যাচ্ছে না তো, তাই!
তবে মজার ব্যাপার হলো, জোকস রাজত্বের শুরু থেকে আজ অবধি পাঁচ হাজার জোকসই ঘুরে ফিরে আসছে নানাভাবে। নতুন জোকস খুব কমই তৈরি হয়। রিয়েল লাইফ জোকস কিংবা প্র্যাকটিক্যাল জোকস, এগুলো তৈরি হয়। বাকি জোকস সব এদিক-ওদিক করেই চলছে। কথায় আছে না, ঞযবৎব রং হড়ঃযরহম হবি টহফবৎ ঃযব ংঁহ. জোকসের বেলাতেও তাই। একই আইডিয়া নতুন নতুন রূপে আসছে। যারা জোকস নিয়ে কাজ করেন, এক একজন এক একভাবে উপস্থাপন করছেন।
হিউমার দিয়ে, উইট দিয়ে রাজসভাকে হাস্যরসে কাঁপাতে যুগে যুগে গোপাল ভাঁড়, মোল্লা নাসিরুদ্দিন, বীরবল এসেছেন। তারা যে জোকস বলে হাসাতেন, তা কিন্তু নয়। উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে কথার পিঠে কথা বলে হাসাতে হাসাতে কাশাতে মাস্টারপিস ছিলেন তারা। পরবর্তীকালে তাদের এসব স্টান্ডআপ কমেডি জোকসকে সমৃদ্ধ করেছে শতগুণে।
জোকস বা কৌতুক অনেক আগে থেকেই সাহিত্যের একটি স্বীকৃত অংশ, যা মিনিয়েচার সাহিত্যের অন্তর্গত। মিনিয়েচার রম্য সাহিত্যের গুরুত্ব কিন্তু কম নয়। একটা ছোট্ট জোকসের ভেতরেও থাকতে পারে দম ফাটানো হাসির উপাদান থেকে শুরু করে প্রতিবাদের ঠাসা বারুদ, হাই ফিলোসফি।
জোকস-এর মধ্যে ‘ফান’, ‘উইট’, ‘হিউমার’, ‘আয়রনি’Ñএ সবই বিচরণ করে। ‘ফান’ থেকে হাহা, হিহি বেরিয়ে আসে ভীষণ শব্দে। ‘হিউমার’ও কম যায় না অকৃপণ হাসি উপহার দিতে। ‘উইট’-এর হাসি যেন মেঘের মাঝে বজ্রের ঝিলিক, অন্ধকারে হঠাৎ চমকে ওঠে। আর ‘আয়রনি’ থেকে যে মুচকি হাসিটা বের হয়, তা শ্লেষ তিক্ত হাসি। এ সবের দুই, একটার মোরব্বামিশ্রিত কোনো জোকস যদি উপস্থাপন করা যায়, তাহলে সম্মিলিত হাসির মাত্রা যে কামানের গোলার গতিতে ছোটে, তাতে সন্দেহ আছে কারও?
প্রিয় পাঠক, তবে আর দেরি কেন? জোকসের ঝুলি নিয়ে নেমে পড়ুন আসরে। আসর বাজিমাত করার এমন সুবর্ণ সুযোগ আর কিসে পাবেন? আপনার বলা জোকস বুঝতে পারলে শ্রোতারা হাসবেন, আর বুঝতে না পারলে আপনি হাসবেন। হাসির রোল পড়বেই।
যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
নানা স্বাদের কৌতুক
* দুই বান্ধবী
: এই রুমা, তোর স্বামী কি এখনো আগেরমতো দাঁত খিঁচুনি দেয়?
না রে, একদম ভালো হয়ে গেছে।
: যাক বাবা, শুনে খুব খুশি হলাম। আচ্ছা কীভাবে ওই বদ অভ্যাসটা ঠিক হলো?
ছোট একটা হাতুড়ি দিয়ে সবগুলো দাঁত ভেঙে দিয়েছি! এখন একদম ঠিক।
* দুই বন্ধু
রন্টি : ভাবছি ব্যাংক থেকে দশ হাজার টাকা লোন নেব।
বান্টি : দশ হাজার কেন? তারচেয়ে তুই দশ কোটি টাকা লোন নে।
রন্টি : কেন, দশ কোটি কেন?
বান্টি : দশ হাজার টাকা লোন করলে সেটা তোর মাথাব্যথা, আর তুই যদি দশ কোটি টাকা লোন নিস তাহলে সেটা ব্যাংকের মাথাব্যথা! এখন ভেবে দেখ।
* দুই মাতাল
প্রথম মাতাল : তোমার বাসা কোথায়?
দ্বিতীয় মাতাল : আমার কোনো নির্দিষ্ট বাসা নেই। আচ্ছা, তোমার বাসা কোথায়?
প্রথম মাতাল : আমি তোমার ওপরের ফ্ল্যাটের ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটটায় থাকি!
* ছাত্র-শিক্ষক
শিক্ষক : বল তো বিট্টু, দুনিয়াতে সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?
বিট্টু : হাতি স্যার!
শিক্ষক : কেন?
বিট্টু : দেখেন না স্যার, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাঁত বের করে রাখে!
* স্বামী-স্ত্রী
স্বামী : এই দেখো, তোমার জš§দিন উপলক্ষ্যে এই সোনার নেকলেসটা এনেছি।
স্ত্রী : নেকলেস! কিন্তু আমি তো গাড়ি চেয়েছিলাম!
স্বামী : ইয়ে মানে কী করব বল, নকল গাড়ি যে পাওয়া যায় না!