পাবলিক টয়লেট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থানার কলাপট্টি মসজিদ এলাকার পাবলিক টয়লেট থেকে সুজন হোসেন (২২) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার বিকালে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাত দুইটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
যাত্রাবাড়ি থানার এসআই আব্দুর রহিম বলেন, আমরা খবর পেয়ে যাত্রাবাড়ি কলাপট্টি মসজিদ সংলগ্ন পাবলিক টয়লেট থেকে সুজনের লাশ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
ওই টয়লেটের দায়িত্বে থাকা যুবকের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, সুজন হোসেন খুবই ক্লান্ত ছিল। পেরেশান হয়ে ছুটে এসে সে বাথরুমে যেতে চায়। তার অবস্থা দেখে তাকে বাথরুমে যেতে দেওয়া হয়। এরপর সে বাথরুমে গিয়ে মাথায় পানি দেয়। বেশ কিছু সময় ধরে সে বাথরুম থেকে বের না হওয়ায় পাবলিক টয়লেটের দায়িত্বরতরা ডাকাডাকি করে কোন সাড়াশব্দ পাননি। এরপর তারা জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন। পরে যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশ গিয়ে টয়লেটের দরজা ভেঙ্গে তাকে উদ্ধার করে।
সুজনের বাবা আবু তাহের জানান, তারা পবিরার নিয়ে কদমতলী থানাধূন পূর্ব ধোলাইপাড় ৩ নম্বর গলির পাখি বেগমের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। সুজন কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে একটি ভাঙারী দোকানে কাজ করতো। শুক্রবার সে বাসা থেকে বের হয়ে তার কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে যায়। বাসায় জানিয়ে যায়, সে রোববার ফিরবে। পরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে থানায় গিয়ে ছেলের লাশ সনাক্ত করি।
নিহতের ভাই মামুন হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আমাদের ধারণা কেউ তাকে হত্যা করেছে। নিহতের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন থানায়।
পাবলিক টয়লেট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
যুগান্তর প্রতিবেদন
২১ নভেম্বর ২০২২, ২১:৪০:০২ | অনলাইন সংস্করণ
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থানার কলাপট্টি মসজিদ এলাকার পাবলিক টয়লেট থেকে সুজন হোসেন (২২) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার বিকালে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাত দুইটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
যাত্রাবাড়ি থানার এসআই আব্দুর রহিম বলেন, আমরা খবর পেয়ে যাত্রাবাড়ি কলাপট্টি মসজিদ সংলগ্ন পাবলিক টয়লেট থেকে সুজনের লাশ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
ওই টয়লেটের দায়িত্বে থাকা যুবকের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, সুজন হোসেন খুবই ক্লান্ত ছিল। পেরেশান হয়ে ছুটে এসে সে বাথরুমে যেতে চায়। তার অবস্থা দেখে তাকে বাথরুমে যেতে দেওয়া হয়। এরপর সে বাথরুমে গিয়ে মাথায় পানি দেয়। বেশ কিছু সময় ধরে সে বাথরুম থেকে বের না হওয়ায় পাবলিক টয়লেটের দায়িত্বরতরা ডাকাডাকি করে কোন সাড়াশব্দ পাননি। এরপর তারা জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন। পরে যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশ গিয়ে টয়লেটের দরজা ভেঙ্গে তাকে উদ্ধার করে।
সুজনের বাবা আবু তাহের জানান, তারা পবিরার নিয়ে কদমতলী থানাধূন পূর্ব ধোলাইপাড় ৩ নম্বর গলির পাখি বেগমের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। সুজন কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে একটি ভাঙারী দোকানে কাজ করতো। শুক্রবার সে বাসা থেকে বের হয়ে তার কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে যায়। বাসায় জানিয়ে যায়, সে রোববার ফিরবে। পরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে থানায় গিয়ে ছেলের লাশ সনাক্ত করি।
নিহতের ভাই মামুন হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আমাদের ধারণা কেউ তাকে হত্যা করেছে। নিহতের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন থানায়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024