সংকটের মধ্যে গোপন গোডাউনে মিলল ৫৩০ বস্তা চিনির অবৈধ মজুত
যখন দেশজুড়ে চিনি সংকট, তখন অবৈধভাবে মজুত করা ৫৩০ বস্তা চিনি উদ্ধার করল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ভোক্তা অধিদপ্তরের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে অধিদপ্তরের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে।
এ সময় অভিযান পরিচালনার তথ্য পেয়ে অসৎ ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ রেখে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে তাদের খুঁজে বের করে চিনি মজুত আছে কিনা, জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা মজুতের ব্যাপারে অস্বীকার করেন।
আশপাশের গোডাউনগুলোতে খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে ভোক্তা কর্মকর্তাদের নজরে আসে চিনি মজুতের বিশাল গোডাউন।
ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শরিফুল ইসলাম যুগান্তরকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এসব বস্তার প্রতিটিতে ৫০ কেজি করে চিনি আছে। অর্থাৎ মোট জব্দকৃত চিনির পরিমাণ ২৬ হাজার ৫০০ কেজি।
শরিফুল ইসলাম বলেন, কৃষি মার্কেটের বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স ও সততা ট্রেডার্সের মালিকরা অবৈধভাবে এসব চিনি মজুত করে রেখেছিল।
বাজারে সর্বোচ্চ ১০২ টাকা কেজি দরে চিনি বিক্রির সরকারি নির্দেশ থাকলেও তারা বাজারে চিনির স্বল্পতার সুযোগ নিয়ে বেশি দামে এসব চিনি বিক্রির উদ্দেশে মজুত করে রেখেছিল বলে জানান তিনি।
বিসমিল্লাহ ট্রেডার্সকে ৫০ হাজার ও সততা ট্রেডার্সকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলেও জানান শরিফুল ইসলাম।
কৃষি মার্কেটের একাধিক খুচরা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা প্রতি কেজি চিনি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি করেন। পাইকারি বিক্রেতাদের কাছ থেকে তারা এসব চিনি সর্বনিম্ন ১০৭ টাকা কেজি দরে কেনেন।
সংকটের মধ্যে গোপন গোডাউনে মিলল ৫৩০ বস্তা চিনির অবৈধ মজুত
আগারগাঁও (ঢাকা) প্রতিনিধি
২২ নভেম্বর ২০২২, ২২:৩৬:৩০ | অনলাইন সংস্করণ
যখন দেশজুড়ে চিনি সংকট, তখন অবৈধভাবে মজুত করা ৫৩০ বস্তা চিনি উদ্ধার করল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ভোক্তা অধিদপ্তরের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে অধিদপ্তরের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে।
এ সময় অভিযান পরিচালনার তথ্য পেয়ে অসৎ ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ রেখে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে তাদের খুঁজে বের করে চিনি মজুত আছে কিনা, জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা মজুতের ব্যাপারে অস্বীকার করেন।
আশপাশের গোডাউনগুলোতে খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে ভোক্তা কর্মকর্তাদের নজরে আসে চিনি মজুতের বিশাল গোডাউন।
ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শরিফুল ইসলাম যুগান্তরকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এসব বস্তার প্রতিটিতে ৫০ কেজি করে চিনি আছে। অর্থাৎ মোট জব্দকৃত চিনির পরিমাণ ২৬ হাজার ৫০০ কেজি।
শরিফুল ইসলাম বলেন, কৃষি মার্কেটের বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স ও সততা ট্রেডার্সের মালিকরা অবৈধভাবে এসব চিনি মজুত করে রেখেছিল।
বাজারে সর্বোচ্চ ১০২ টাকা কেজি দরে চিনি বিক্রির সরকারি নির্দেশ থাকলেও তারা বাজারে চিনির স্বল্পতার সুযোগ নিয়ে বেশি দামে এসব চিনি বিক্রির উদ্দেশে মজুত করে রেখেছিল বলে জানান তিনি।
বিসমিল্লাহ ট্রেডার্সকে ৫০ হাজার ও সততা ট্রেডার্সকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলেও জানান শরিফুল ইসলাম।
কৃষি মার্কেটের একাধিক খুচরা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা প্রতি কেজি চিনি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি করেন। পাইকারি বিক্রেতাদের কাছ থেকে তারা এসব চিনি সর্বনিম্ন ১০৭ টাকা কেজি দরে কেনেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024