যশোরে প্রধানমন্ত্রী
যশোরে পৌছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হেলিকপ্টারে করে যশোরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর যশোরে বিএএফ একাডেমিতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ-২০২২ অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
এদিন দুপুর ২টায় যশোরের শামস উল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা।
তার আগমনে গোটা শহর উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। পাড়া-মহল্লা, মোড়ে মোড়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। বিকালে শহরের ঈদগাহ মাঠে জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সমাবেশে প্রায় চার লাখ লোক সমাগমের টার্গেট নিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। জনসভা ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে যশোরে বেশ কয়েকটি দাবি আলোচিত হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- যশোর সিটি কর্পোরেশন, বৃহত্তর যশোরকে বিভাগ, সাগরদাঁড়িতে মাইকেল মধুসূদন সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
যশোর জেলা জজ কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, যশোর এই উপমহাদেশের প্রথম জেলা। বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীন জেলা। অথচ এখানকার মানুষের প্রত্যাশা কখনও পূরণ হয়নি। যশোরকে অবশ্যই বিভাগ করা উচিত। তিনি বলেন, যশোরকে সিটি কর্পোরেশনের ঘোষণা সময়ের দাবি।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, আমরা চাই প্রধানমন্ত্রী যশোরকে বিভাগ ঘোষণা করুক। যশোরে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের চাওয়া। খুলনা-কলকাতা রেল চালু হলেও যশোরে এখনও স্টেশন ঘোষণা হয়নি। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক সুকুমার দাস বলেন, আমরা দীর্ঘদিন আন্দোলন করছি বাংলা সাহিত্যের মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের জন্মস্থান কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে একটি পূর্ণাঙ্গ সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। এ ছাড়া সংস্কৃতি চর্চায় সারা দেশের মধ্যে যশোর অন্যতম জেলা হওয়া সত্ত্বেও এখানে একটা ভালো অডিটোরিয়াম নেই। এসব আমাদের প্রাণের দাবি।
যশোরে প্রধানমন্ত্রী
যুগান্তর প্রতিবেদন
২৪ নভেম্বর ২০২২, ১১:২৭:৩৯ | অনলাইন সংস্করণ
যশোরে পৌছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হেলিকপ্টারে করে যশোরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর যশোরে বিএএফ একাডেমিতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ-২০২২ অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
এদিন দুপুর ২টায় যশোরের শামস উল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা।
তার আগমনে গোটা শহর উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। পাড়া-মহল্লা, মোড়ে মোড়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। বিকালে শহরের ঈদগাহ মাঠে জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সমাবেশে প্রায় চার লাখ লোক সমাগমের টার্গেট নিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। জনসভা ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে যশোরে বেশ কয়েকটি দাবি আলোচিত হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- যশোর সিটি কর্পোরেশন, বৃহত্তর যশোরকে বিভাগ, সাগরদাঁড়িতে মাইকেল মধুসূদন সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
যশোর জেলা জজ কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, যশোর এই উপমহাদেশের প্রথম জেলা। বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীন জেলা। অথচ এখানকার মানুষের প্রত্যাশা কখনও পূরণ হয়নি। যশোরকে অবশ্যই বিভাগ করা উচিত। তিনি বলেন, যশোরকে সিটি কর্পোরেশনের ঘোষণা সময়ের দাবি।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, আমরা চাই প্রধানমন্ত্রী যশোরকে বিভাগ ঘোষণা করুক। যশোরে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের চাওয়া। খুলনা-কলকাতা রেল চালু হলেও যশোরে এখনও স্টেশন ঘোষণা হয়নি। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক সুকুমার দাস বলেন, আমরা দীর্ঘদিন আন্দোলন করছি বাংলা সাহিত্যের মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের জন্মস্থান কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে একটি পূর্ণাঙ্গ সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। এ ছাড়া সংস্কৃতি চর্চায় সারা দেশের মধ্যে যশোর অন্যতম জেলা হওয়া সত্ত্বেও এখানে একটা ভালো অডিটোরিয়াম নেই। এসব আমাদের প্রাণের দাবি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024