পদ্মা সেতু দেখতে এসে ভাঙ্গার গোলচত্বরে দর্শনার্থীদের ভিড়
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে পদ্মা সেতু দেখতে এসে ভাঙ্গা বিশ্বরোড এলাকায় দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় জমেছে। পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর মোড়ে মোড়ে হাজারও মানুষের ঢল চোখে পড়েছে। ভাঙ্গার অন্যতম সৌন্দর্যে ভরা গোলচত্ত্বরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন বয়সি মানুষের গত দুদিনে ঢল নেমেছে।
ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আগত দর্শনার্থী লালমিয়া জানান, ঢাকা থেকে শত শত প্রাইভেটকার নিয়ে পদ্মা সেতু পার হয়ে মঙ্গলবার সকালে ভাঙ্গার গোলচত্বরে এসেছেন। বিকালে এর চেয়ে দ্বিগুণ লোক আসবেন বলে ধারণা। তবে জ্যামের ভয়ে আমরা সকালে এসেছি, তার পর অনেক বাস ও প্রাইভেটকারের কারণে জ্যাম সৃষ্টি হচ্ছে।
এ ছাড়া সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর কাঁঠালবাড়ি ঘাটে পর্যটকদের ভিড় জমে উঠেছে। সেখানে পর্যটকরা নিজেরা রান্নাবান্না, পদ্মা নদীতে গোসল করাসহ আনন্দে দিন কাটাচ্ছেন। তারা মনে করেন পদ্মা সেতু দেখেছি, এর পর নদীতে গোপন করে মনে হয়েছে কক্সবাজারে এসেছি। দিন পার হচ্ছে দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে। পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর থেকে মোড় মোড়ে বেশ কিছু দোকানপাট, একটা শিশুপার্ক এবং ভাসমান হোটেল গড়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা ফ্যামিলি ড্রিম পার্কের ম্যানেজার মো. নাজমুল ইসলাম জানান, ভাঙ্গায় আনন্দ-বিনোদনের জন্য সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো পার্ক ছিল না। আমরা ভাঙ্গার গোলচত্বর মোড়ের ছোট পরিসরে শিশুসহ সব বয়সের মানুষকে বিনোদনের জন্য একটি পার্ক নির্মাণ করছি।
এই পার্কের প্রতিষ্ঠাতা ভাঙ্গার শিল্পপতি মো. সেলিম খন্দকার। তার প্রচেষ্টায় সোমবার সকাল থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক ছাড়া পার্কটি চালু করেছি। প্রথম দিনে এলাকাসহ ঢাকা থেকে সব বয়সের মানুষের উপচেপড়া ভিড় জমেছিল। বেশ ভালো টাকা আদায় হয়েছে। দিন দিন বড় করার চেষ্টা করছি। এই পার্কটি দিন দিন মানুষের আকর্ষণ করে তুলবে।
পদ্মা সেতু দেখতে এসে ভাঙ্গার গোলচত্বরে দর্শনার্থীদের ভিড়
ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
১২ জুলাই ২০২২, ১৬:০৪:১৩ | অনলাইন সংস্করণ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে পদ্মা সেতু দেখতে এসে ভাঙ্গা বিশ্বরোড এলাকায় দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় জমেছে। পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর মোড়ে মোড়ে হাজারও মানুষের ঢল চোখে পড়েছে। ভাঙ্গার অন্যতম সৌন্দর্যে ভরা গোলচত্ত্বরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন বয়সি মানুষের গত দুদিনে ঢল নেমেছে।
ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আগত দর্শনার্থী লালমিয়া জানান, ঢাকা থেকে শত শত প্রাইভেটকার নিয়ে পদ্মা সেতু পার হয়ে মঙ্গলবার সকালে ভাঙ্গার গোলচত্বরে এসেছেন। বিকালে এর চেয়ে দ্বিগুণ লোক আসবেন বলে ধারণা। তবে জ্যামের ভয়ে আমরা সকালে এসেছি, তার পর অনেক বাস ও প্রাইভেটকারের কারণে জ্যাম সৃষ্টি হচ্ছে।
এ ছাড়া সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর কাঁঠালবাড়ি ঘাটে পর্যটকদের ভিড় জমে উঠেছে। সেখানে পর্যটকরা নিজেরা রান্নাবান্না, পদ্মা নদীতে গোসল করাসহ আনন্দে দিন কাটাচ্ছেন। তারা মনে করেন পদ্মা সেতু দেখেছি, এর পর নদীতে গোপন করে মনে হয়েছে কক্সবাজারে এসেছি। দিন পার হচ্ছে দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে। পদ্মা সেতু পার হওয়ার পর থেকে মোড় মোড়ে বেশ কিছু দোকানপাট, একটা শিশুপার্ক এবং ভাসমান হোটেল গড়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা ফ্যামিলি ড্রিম পার্কের ম্যানেজার মো. নাজমুল ইসলাম জানান, ভাঙ্গায় আনন্দ-বিনোদনের জন্য সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো পার্ক ছিল না। আমরা ভাঙ্গার গোলচত্বর মোড়ের ছোট পরিসরে শিশুসহ সব বয়সের মানুষকে বিনোদনের জন্য একটি পার্ক নির্মাণ করছি।
এই পার্কের প্রতিষ্ঠাতা ভাঙ্গার শিল্পপতি মো. সেলিম খন্দকার। তার প্রচেষ্টায় সোমবার সকাল থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক ছাড়া পার্কটি চালু করেছি। প্রথম দিনে এলাকাসহ ঢাকা থেকে সব বয়সের মানুষের উপচেপড়া ভিড় জমেছিল। বেশ ভালো টাকা আদায় হয়েছে। দিন দিন বড় করার চেষ্টা করছি। এই পার্কটি দিন দিন মানুষের আকর্ষণ করে তুলবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024