‘মোটা’ বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া পাত্রীই আজ দেশের সেরা সুন্দরী!
তিন বছর আগে বিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন প্রেমিক। প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলেন। অনুনয়-বিনয় করলে অপমানিত হয়েছিলেন।
তার দোষ একটিই– তিনি একটু বেশিই মোটা।
আর তিন বছর পর পুরো চিত্রই পাল্টে গেল। সেই তরুণীকে বিয়ে করতে পেছনে এখন দলে দলে তরুণরা ভিড় করছেন।
কারণ তিনি আর সেই স্থুলকায় তরুণী নন; এখন তিনি ব্রিটেনের সেরা সুন্দরী। তার মাথায় উঠেছে মিস গ্রেট ব্রিটেনের তাজ।
তিন বছরেই ভাগ্যের চাকাকে এভাবে উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেয়া সেই তরুণীর নাম– জেন অ্যাটকিন।
সম্প্রতি ইংল্যান্ডের লেস্টার শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় ব্রিটেনের সেরা সুন্দরী হন অ্যাটকিন।
এমন সফলতার উচ্ছ্বসিত হয়ে জেন অ্যাটকিন বলেন, ‘আমি এখনও আমার এই সাফল্য নিয়ে জয় নিয়ে অবাক হই। এটি ভাষায় বোঝানো অসম্ভব। কারণ তিন বছর আগের সেই অপমানের জবাব আজ দিয়েছি আমি। হয়তো সেদিন সে (প্রেমিক) আমাকে বিয়ে করলে আজ নিজেকে এভাবে পরিবর্তন করতাম না। মিস গ্রেট ব্রিটেনও হতাম না। এ জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই।’
নিজের এই পরিবর্তন প্রসেঙ্গ জেন অ্যাটকিন জানিয়েছেন, সেই সময় প্রচণ্ড জাঙ্কফুড খেতে ভালোবাসতেন তিনি। সুযোগ পেলেই পেট ভরে এসব ক্যালরিতে পূর্ণ খাবার খেতেন গপগপিয়ে। ফলে তার ওজন অন্যান্য তরুণীর চেয়ে বেড়ে যায়। বেশ দৃষ্টিকটু দেখাত তাকে। এতটাই স্থুল ও থলথলে হয়ে ওঠেন যে প্রেমিক তাকে প্রত্যাখ্যান করে।
এমন ঘটনায় বেশ প্রভাব পড়ে জেনের হৃদয়ে। জেদ চেপে বসে প্রতিশোধের। এর পরই জিমে ভর্তি হন। জাঙ্কফুডের দোকানগুলোর পাশ কেটে যাওয়াই বন্ধ করে দেন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডায়েটিং শুরু করেন।
এভাবে তিন বছর ঘাম ঝরিয়ে আজ তিনি সুদর্শনী। শুধু তাই নয়; আজ তিনি ইংল্যান্ডের সেরা সুন্দরী।
‘মোটা’ বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া পাত্রীই আজ দেশের সেরা সুন্দরী!
অনলাইন ডেস্ক
০১ মার্চ ২০২০, ১২:১৯:৫১ | অনলাইন সংস্করণ
তিন বছর আগে বিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন প্রেমিক। প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলেন। অনুনয়-বিনয় করলে অপমানিত হয়েছিলেন।
তার দোষ একটিই– তিনি একটু বেশিই মোটা।
আর তিন বছর পর পুরো চিত্রই পাল্টে গেল। সেই তরুণীকে বিয়ে করতে পেছনে এখন দলে দলে তরুণরা ভিড় করছেন।
কারণ তিনি আর সেই স্থুলকায় তরুণী নন; এখন তিনি ব্রিটেনের সেরা সুন্দরী। তার মাথায় উঠেছে মিস গ্রেট ব্রিটেনের তাজ।
তিন বছরেই ভাগ্যের চাকাকে এভাবে উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেয়া সেই তরুণীর নাম– জেন অ্যাটকিন।
সম্প্রতি ইংল্যান্ডের লেস্টার শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় ব্রিটেনের সেরা সুন্দরী হন অ্যাটকিন।
এমন সফলতার উচ্ছ্বসিত হয়ে জেন অ্যাটকিন বলেন, ‘আমি এখনও আমার এই সাফল্য নিয়ে জয় নিয়ে অবাক হই। এটি ভাষায় বোঝানো অসম্ভব। কারণ তিন বছর আগের সেই অপমানের জবাব আজ দিয়েছি আমি। হয়তো সেদিন সে (প্রেমিক) আমাকে বিয়ে করলে আজ নিজেকে এভাবে পরিবর্তন করতাম না। মিস গ্রেট ব্রিটেনও হতাম না। এ জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই।’
নিজের এই পরিবর্তন প্রসেঙ্গ জেন অ্যাটকিন জানিয়েছেন, সেই সময় প্রচণ্ড জাঙ্কফুড খেতে ভালোবাসতেন তিনি। সুযোগ পেলেই পেট ভরে এসব ক্যালরিতে পূর্ণ খাবার খেতেন গপগপিয়ে। ফলে তার ওজন অন্যান্য তরুণীর চেয়ে বেড়ে যায়। বেশ দৃষ্টিকটু দেখাত তাকে। এতটাই স্থুল ও থলথলে হয়ে ওঠেন যে প্রেমিক তাকে প্রত্যাখ্যান করে।
এমন ঘটনায় বেশ প্রভাব পড়ে জেনের হৃদয়ে। জেদ চেপে বসে প্রতিশোধের। এর পরই জিমে ভর্তি হন। জাঙ্কফুডের দোকানগুলোর পাশ কেটে যাওয়াই বন্ধ করে দেন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডায়েটিং শুরু করেন।
এভাবে তিন বছর ঘাম ঝরিয়ে আজ তিনি সুদর্শনী। শুধু তাই নয়; আজ তিনি ইংল্যান্ডের সেরা সুন্দরী।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024