ফারদিন হত্যা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ডিবিপ্রধান
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিনের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ।
তিনি জানিয়েছেন, খুন হওয়ার আগে ৪ নভেম্বর দিবাগত রাত সোয়া দুইটার দিকে যাত্রাবাড়ী মোড়ে দেখা গিয়েছিল ফারদিনকে। ওই রাতে সাদা গেঞ্জি পরা এক যুবক তাকে একটি লেগুনায় তুলে দেন। ওই লেগুনায় আরও চারজন ছিলেন। লেগুনাটি ফারদিনকে নিয়ে তারাবর দিকে যায়। ওই লেগুনার চালক ও সহযোগীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ বৃহস্পতিবার ফারদিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য জানান।
৪ নভেম্বর নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশের ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসকরা জানান, এটি হত্যাকাণ্ড। ফারদিনের মাথা ও বুকে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ ঘটনায় রামপুরা থানায় তার বাবার করা মামলায় আয়াতুল্লাহ বুশরা নামে ফারদিনের এক বান্ধবীকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে রিমান্ডের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ফারদিনের মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি। তাকে কোথায় হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তবে তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, যাত্রাবাড়ী থেকে লেগুনায় উঠে যাত্রীদের তিনজন বিশ্বরোডে গিয়ে নামেন। একজন তার পরের স্টপেজে নামেন। ওই জায়গা থেকে চনপাড়া যেতে অন্তত এক ঘণ্টা লাগার কথা। ফলে রাত আড়াইটার দিকে তার যে চনপাড়ায় উপস্থিতির কথা বলা হচ্ছে, তা সঠিক নয়।
তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, চনপাড়ায় ফারদিনের লাশ একটি প্রাইভেট কারে তুলে ফেলার যে কথা বলা হচ্ছে, তা–ও সঠিক নয়। কারণ, রাত সোয়া দুইটার দিকে ফারদিনের অবস্থান যাত্রাবাড়ীতে ছিল। আর ওই গাড়ির মুভমেন্ট ছিল রাত দেড়টার সময়।
ফারদিন হত্যা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ডিবিপ্রধান
যুগান্তর প্রতিবেদন
১৭ নভেম্বর ২০২২, ১৫:৫৭:৩৬ | অনলাইন সংস্করণ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিনের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ।
তিনি জানিয়েছেন, খুন হওয়ার আগে ৪নভেম্বর দিবাগত রাত সোয়া দুইটার দিকে যাত্রাবাড়ী মোড়ে দেখা গিয়েছিল ফারদিনকে। ওই রাতে সাদা গেঞ্জি পরা এক যুবক তাকে একটি লেগুনায় তুলে দেন। ওই লেগুনায় আরও চারজন ছিলেন। লেগুনাটি ফারদিনকে নিয়ে তারাবর দিকে যায়। ওই লেগুনার চালক ও সহযোগীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ বৃহস্পতিবার ফারদিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য জানান।
৪ নভেম্বর নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশের ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসকরা জানান, এটি হত্যাকাণ্ড। ফারদিনের মাথা ও বুকে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ ঘটনায় রামপুরা থানায় তার বাবার করা মামলায় আয়াতুল্লাহ বুশরা নামে ফারদিনের এক বান্ধবীকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে রিমান্ডের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, ফারদিনের মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি। তাকে কোথায় হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তবে তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, যাত্রাবাড়ী থেকে লেগুনায় উঠে যাত্রীদের তিনজন বিশ্বরোডে গিয়ে নামেন। একজন তার পরের স্টপেজে নামেন। ওই জায়গা থেকে চনপাড়া যেতে অন্তত এক ঘণ্টা লাগার কথা। ফলে রাত আড়াইটার দিকে তার যে চনপাড়ায় উপস্থিতির কথা বলা হচ্ছে, তা সঠিক নয়।
তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, চনপাড়ায় ফারদিনের লাশ একটি প্রাইভেট কারে তুলে ফেলার যে কথা বলা হচ্ছে, তা–ও সঠিক নয়। কারণ, রাত সোয়া দুইটার দিকে ফারদিনের অবস্থান যাত্রাবাড়ীতে ছিল। আর ওই গাড়ির মুভমেন্ট ছিল রাত দেড়টার সময়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024