চাঁদে মানব বসতি এক দশকের মধ্যেই
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা চাঁদে মানব জীবনধারণের উপযোগী স্থাপনা গড়ার প্রকল্প নিয়ে কাজ শুরুর পরিকল্পনা করছে। আর্টেমিস প্রকল্পের বিভিন্ন অংশ ও যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণিত হলে পুরোদমে তৈরি হবে মানব বসতি।
আর্টেমিস ওয়ান মিশনের অংশ হিসাবে ১৬ নভেম্বর চাঁদের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে ওরিয়ন স্পেসক্যাফট। চাঁদে ভবিষ্যতের বৈজ্ঞানিক মিশনগুলো পরিচালনার জন্য দীর্ঘ সময় মানব জীবনধারণের উপযোগী বাসস্থান প্রয়োজন হবে বলে মন্তব্য করেছেন ওরিয়ন নির্মাণ প্রকল্পের প্রধান হাওয়ার্ড হু। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসএলএস রকেটে চড়ে ওরিয়নের চন্দ্রযাত্রাকে ‘মানব সভ্যতার মহাকাশযাত্রার ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক দিন’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন তিনি। বর্তমানে চাঁদ থেকে ৫৮ হাজার ৮০০ মাইল দূরে আছে আর্টেমিস। চাঁদে নভোচারীদের বয়ে নেওয়ার জন্যই ওরিয়নের নকশা করেছে নাসা। তবে পরীক্ষামূলক প্রথম মিশনে কোনো মানব যাত্রী নেই যানটিতে। তার বদলে তিনটি পুতুল বা ম্যানিকিন রয়েছে এতে।
১৬ নভেম্বরের আর্টেমিস ওয়ান উৎক্ষেপণ দেখার অভিজ্ঞতাকে ‘একটি অবিশ্বাস্য অনুভূতি’ এবং ‘একটি স্বপ্প’ ছিল বলেছেন হু। আর্টেমিস ওয়ান সফল হলে দ্বিতীয় মিশনে মানব নভোচারীরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন হু। তৃতীয় মিশনে নভোচারীদের নিয়ে চাঁদে অবতরণ করবে ওরিয়ন। শেষবারে চাঁদে কোনো নভোচারীর পদচিহ্ন পড়েছিল ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসে। নাসার চাঁদে ফিরতে চাওয়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে, উপগ্রহটির দক্ষিণ মেরুতে পানির অনুসন্ধান করা। চাঁদে সত্যিই পানি থাকলে তা মঙ্গলগামী মহাকাশযানের জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি। ‘আমরা নভোচারীদের চন্দ্রপৃষ্ঠে পাঠাব এবং তারা সেখানে থেকে গিয়েই বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালাবেন।’
চাঁদে মানব বসতি এক দশকের মধ্যেই
আইটি ডেস্ক
২৩ নভেম্বর ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা চাঁদে মানব জীবনধারণের উপযোগী স্থাপনা গড়ার প্রকল্প নিয়ে কাজ শুরুর পরিকল্পনা করছে। আর্টেমিস প্রকল্পের বিভিন্ন অংশ ও যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণিত হলে পুরোদমে তৈরি হবে মানব বসতি।
আর্টেমিস ওয়ান মিশনের অংশ হিসাবে ১৬ নভেম্বর চাঁদের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে ওরিয়ন স্পেসক্যাফট। চাঁদে ভবিষ্যতের বৈজ্ঞানিক মিশনগুলো পরিচালনার জন্য দীর্ঘ সময় মানব জীবনধারণের উপযোগী বাসস্থান প্রয়োজন হবে বলে মন্তব্য করেছেন ওরিয়ন নির্মাণ প্রকল্পের প্রধান হাওয়ার্ড হু। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসএলএস রকেটে চড়ে ওরিয়নের চন্দ্রযাত্রাকে ‘মানব সভ্যতার মহাকাশযাত্রার ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক দিন’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন তিনি। বর্তমানে চাঁদ থেকে ৫৮ হাজার ৮০০ মাইল দূরে আছে আর্টেমিস। চাঁদে নভোচারীদের বয়ে নেওয়ার জন্যই ওরিয়নের নকশা করেছে নাসা। তবে পরীক্ষামূলক প্রথম মিশনে কোনো মানব যাত্রী নেই যানটিতে। তার বদলে তিনটি পুতুল বা ম্যানিকিন রয়েছে এতে।
১৬ নভেম্বরের আর্টেমিস ওয়ান উৎক্ষেপণ দেখার অভিজ্ঞতাকে ‘একটি অবিশ্বাস্য অনুভূতি’ এবং ‘একটি স্বপ্প’ ছিল বলেছেন হু। আর্টেমিস ওয়ান সফল হলে দ্বিতীয় মিশনে মানব নভোচারীরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন হু। তৃতীয় মিশনে নভোচারীদের নিয়ে চাঁদে অবতরণ করবে ওরিয়ন। শেষবারে চাঁদে কোনো নভোচারীর পদচিহ্ন পড়েছিল ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসে। নাসার চাঁদে ফিরতে চাওয়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে, উপগ্রহটির দক্ষিণ মেরুতে পানির অনুসন্ধান করা। চাঁদে সত্যিই পানি থাকলে তা মঙ্গলগামী মহাকাশযানের জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি। ‘আমরা নভোচারীদের চন্দ্রপৃষ্ঠে পাঠাব এবং তারা সেখানে থেকে গিয়েই বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালাবেন।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023